কীভাবে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’ অনলাইন স্লট সম্প্রসারণ করছে?
অনলাইন স্লট: ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’ এর নতুন উদ্যোগ
আধুনিক সংবাদপত্রে ‘অনলাইন স্লট’ নামটির ব্যাখ্যা সাম্প্রতিক সময়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যানার যোগ দেওয়া হয়েছে। ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’ (ন্যাশনাল কারিচুলাম এন্ড টেক্সবুক বোর্ড, NCTB) বাংলাদেশের শিক্ষা সিস্টেমের একটি কেন্দ্রীয় নিষ্ঠা হলেও এর সাম্প্রতিক উদ্যোগ হল শিক্ষার্থীদের অনলাইন স্লট সম্প্রসারণ।
কী বলে ‘অনলাইন স্লট’?
অনলাইন স্লট হল সময়ের একটি এরকম মহল, যেখানে শিক্ষার্থীরা একটি নির্দিষ্ট সময় বন্ধে অনলাইন যেতে পারেন এবং তাদের নিজস্ব পাঠ্যপুস্তক অধ্যায়গুলি দিয়ে যেমন অন্যান্য সিলেবাস আইটেমগুলির সাথে একত্রিত হতে পারেন, তাতে অনলাইন শিক্ষারথীদের সহজ এবং কার্যকর শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা রয়েছে।
অনলাইন স্লট কীভাবে কাজ করে?
নিজস্ব কারিচুলাম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থীরা একটি অনলাইন স্লট নির্বাচন করতে পারেন। এর পরে, শিক্ষার্থীদের মার্ক করা সময় মধ্যে লগ-ইন করার জন্য উদ্দীপনা দেওয়া হয় এবং যে কোনও প্রশ্নের মাজহার নিপুণ প্রশিক্ষকের মাধ্যমে সমাধান করতে পারেন।
বাংলাদেশি বাজারে অনলাইন স্লট সম্প্রসারণকারীরা কি লাভ উপভোগ করছেন?
অনলাইন স্লট সম্প্রসারণ শিক্ষার্থীদের জন্য আরও শিক্ষামূলক সম্প্রদায়ে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে দেয়। এটি শিক্ষার্থীদের নিশ্চিত করে যে তারা যত বেশি সম্ভব তথ্য আহরণ করে এবং তাদের বোধগম্যতা এবং তাদের শিক্ষাগত প্রসারে যত বেশি সম্ভব সাহায্য হবে।
এটি বাংলাদেশের শিক্ষা সিস্টেমে আরও করে ডিজিটাল উদ্যোগগুলির বিস্তার করেছে, আধুনিক শিক্ষা টেকনোলজি এবং কর্মসংস্থানের সমস্যার সামাধানে সহায়তা করেছে।
লিগ্যাল ডিসক্লেমার
এই নিবন্ধটি শুধুমাত্র সামান্যজ্ঞান ও মাহিতিকারী উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। কোন তথ্যের যাচাই বাছাই না করা হলে এর দায়ভার সম্পূর্ণভাবে পাঠকের।
Leia também: ম্পো স্যালারি শীট: অনলাইন স্লটের মাধ্যমে আয়ের পরিসংখ্যান
(https://www.nctb.gov.bd)
অনুমোদন ছাড়া সকল নিবন্ধের পুনরুৎপাদন, উদ্ধৃতাংশের পুনরুৎপাদন, অনুলিপি বা পুনরুৎপাদন নিষিদ্ধ। যেকোনো অবৈধ পুনরুৎপাদনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।